Wednesday, September 8, 2010

Please protest against the new medical bill by CPM


Needless to say insanity of Communist Party of India (M) rule in West Bengal is no less a nightmare than communist rule in Soviet Union or Cuba. Their insanity and absurdity knows no bound-and perhaps no matter how much you expose their abysmal level of hypocrisy with respect to anything and everything, they can't be deterred from suicidal decisions-for their party and the state.

Over last 34 years, public health care system in West Bengal crumbled to zero. I have many doctors among my families and friends and thanks to them I have visited Government Hospitals couple of times in last one decade. I don't know how to say they are non-functional but I must say I have seen street dogs seating on the side of new born babies! I have not seen hell -but if I have to categorize hell on the earth, public hospitals in West Bengal would be among them. And I don't think CPM has any moral right to oppose any of my above lines, as their leaders also do not have faith on public health care system either. They too rely on expensive private hospitals-after all they are the leaders and not the common people. A true socialist state served to them indeed.

But so far so good, people remained silent because reasonable good private health care in West Bengal is available thanks to a lot of NRI doctors who returned home and set up private clinics. But a new bill by Honorable minister of health, Surya Kanta Mishra will stop them returning home. Mr Minister is passing the laws to cancel their medical practice license.

For last ten years we have seen a lot of NRI doctors invested in West Bengal's private health sector. They built far better private hospitals compared to the local businessmen whose nursing homes might be just a money sucking vaccum pump. But surely this has not been liked by them as their business base was being eroded by the new ventures of the NRI doctors -many of whom provide free cares to the poor. So the vested business interest who now controls CPM's rank and file devised a new plan-ban NRI doctors from practicing in the pretext of citizenship! Thus a new law is proposed in West Bengal assembly for NRI doctors. Their medical practicing license will be cancelled if they have adopted citizenship of other countries.

Logic?

Can there be any? A doctor who have earned his license in this state, how
can he be disposed of it without a malpractice? How come change of citizenship is a malpractice?

The issue and the matter is serious. For last few years, we have seen substantial growth of good medical facility in West Bengal thanks to NRI doctors. But after this bill, this new growth will be shattered.

Reason? Investors of CPM need to earn more money through their outdated Nursing homes or else how can they contribute lakhs of rupees to the NGOs run by CPM leaders and their families? In Maharasthra or in Uttar Pradesh bribe to the politicians is direct. In West Bengal, CPM does have some control over their leaders and therefore, they divert the bribes through NGO run by their families so that money source can not be traced. From top to bottom, they play this game -but now that they know their ouster is more than certain, they have become desperate to squander anything that would bring them some cash. Consequence on people does not matter any more because, they will not be in power any more. Power without responsibility is outright dangerous and that's what is the situation with present Left Front Government. Had they have some hope of returning to power, they would not be so desperate to secure their financial future.

But irrespective of analysis, people of West Bengal are now at the receiving end of this game of desperation.

Therefore my appeal to the CPM supporters, most of whom have nothing to do with the pie of the profit from this game, must think very clearly-are they doing a good thing by continuing their support to this corrupt leadership of CPM? Where will they go when their parent will be in serious medical crisis?
Isn't such action is tantamount to hit them hard in the future? Party will come and go-but they have to survive in Bengal!

I would request them to retrospect following points

1. Why Jyoti Basu was not kept in NRS but in state of the art Nurshing home??
Why your leaders go to the best of the medical facilities?

2. You support 1-this does mean, CPM in principle agrees that WB needs the best of medical care even if that is private. The first point is a tacit admission of that.

3. CPM also approves people like KPC of LA ( a businessman and a doctor) to establish medical colleges and private hospitals to improve state of the art in medial care in WB. Then why NRI doctors are being discriminated? Because they don't have billions of dollars like KPC and therefore they can't feed appetite of CPM leaders?

4. Do you people understand NRI doctors are the only entity working to establish modern medical units in WB??

I have seen enough stupidity from CPM because by definition, only stupid or extreme opportunists can support them in their present Avatar.

This bill is extremely dangerous-and I must say, CPM don't have any right at this moment because after 2012 they will never return to power if they leave a legacy of such level of recklessness.

Wednesday, June 9, 2010

তৃণমূলের সিপিএমকরন অব্যাহত

সিপিএম যেমন একটি ব্যাধির নাম- ঠিক তেমনই তৃণমূল হচ্ছে সেই রোগ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্যে বঙ্গবাসীর সম্মিলিত প্রচেষ্টা। সিপিএম কোন পার্টির নাম না- এটি অগণতান্ত্রিকতার একটি রোগ-যেখানে পার্টির সমালোচনা হচ্ছে হারাম। পার্টির সমালোচকরা হচ্ছে কুত্তা, প্রতারক, গণশত্রু, টাকা খাওয়া লোক! আর পার্টি বিরোধিরা হচ্ছে কাফির, যাদের মেরে ফেলা পার্টির সিলমোহর দেওয়া পূন্যকর্ম। জায়েজ। সরকার, আদালতের ওপরে পার্টি, হেঁসেলে পার্টি- স্কুল, কলেজ, হাঁসপাতাল সর্বত্র পার্টিতন্ত্র কায়েম করে মানুষকে পার্টির বশ্য করা ছিল সিপিএমের পার্টি লাইন।

তৃণমূল ও আসলেই কোন পার্টি না। কোন এজেন্ডা বা আদর্শ তাদের নেই। সিপিএম মানুষের অধিকার এবং স্বাধীনতা যেভাবে কেড়ে নিয়েছিল, মানবতা ও সভ্যতাকে যেভাবে বৃদ্ধাষ্ঠুঙ্গ দেখিয়েছে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মানুষ মমতার নেতৃত্ব মেনেছে। কারন সিপিএমকে না সরাতে পারলে, পশ্চিম বঙ্গে ভাল কিছু হওয়া অসম্ভব।

কিন্ত গত বছরে লোকসভা ভোটে জেতার পর-তৃনমূলের তীরেও এখন অনেক বুদ্ধিজীবি ভেড়ুয়া জুটেছে। বস্তুত এরা সিপিএম কালচারই তৃণমূলে ঢোকাচ্ছেন। ইদানিং যে মমতার সমালোচনা করবে-সে সিপিএমের টাকা খাওয়া লোক-ইত্যাদিন প্রচার অব্যাহত।

সাংবাদিকতার মান আমাদের বঙ্গে এমনিতেই করুণ। আজ পাঁচু রায়ের একটা লেখা দেখে চমকে উঠলাম প্রতিদিনে।
সুমন চট্টোপাধ্যায়কে সেখানে বলা হচ্ছে সিপিএমের টাকা খাওয়া দালাল-যেহেতু উনি তৃণমুলের মধ্যে দুর্নীতিপরায়ন নেতাদের সমালোচনা করেছেন! মমতার কিছু রাজনৈতিক লাইন মানতে পারেন নি! এই কালচার ত আমরা সিপিএমে দেখতে অভ্যস্ত-যেখানে পার্টির সমালোচনা মানেই সে হয়ে যায় দালাল! এবং সিপিএমের এই স্বৈরাচারী কালচার আমরা পছন্দ করি না বলেই, ওরা ইতিহাসের খাতায় নাম লিখিয়েছে। আমরা চাই আমাদের গণতন্ত্রের অধিকার। আমরা চাই গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি যেখানে সমালোচনা করাকে সদর্থক এবং গঠনমূলক ভাবে দেখা হবে।

সমালোচনা এবং ভিন্নমত ছারা গণতন্ত্র মজবুত হয় না। সেই গণতন্ত্র তত শক্তিশালী যেখানে ভিন্নমতের কদর বেশী। সেই সমালোচনা পার্টির ভেতরে করে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কাজ হয় না তা সিপিএমের ৩৩ বছরে একাধিবার প্রমাণিত। আমার পার্টির কোন লোক যদি চোর হয়, সেটা প্রকাশ্যে সমালোচনা করলে কি ক্ষতি? কি করে?

কে চোর জনগণ তা ভালোই জানে। তাই চোরকে ঢাকা মানে শাকদিয়ে পচা মাছ ঢাকা। তার থেকে, না ঢেকে স্বীকার করে নিলেই ত লাভ-জনগণ বুঝবে পার্টিতে ওই চোরটার ভবিষ্যত আর নেই। আর ভিন্নমত যদি হয় নীতিগত ভাবে-সেটা প্রকাশ্যে আনাইত ভাল। জনগন বুঝুক কিসের ভিত্তিতে পার্টির নীতিমালা চালু হচ্ছে। নীতি বা রাজনীতি-সবই যদি এই জনগনের জন্যে হয়, তাহলে সেই দ্বন্দের আলোচনা জনগনের সামনে হলে ক্ষতি কি আছে?

সরি ভুল বল্লাম।আছে। প্রকাশ্যে এই নীতি এবং রাজনীতির দ্বন্দ নিয়ে আলোচনা করলে পার্টির মধ্যে যারা ক্ষমতার মৌতাত নিয়ে বসে আছে , তাদের অসুবিধা। পার্টির মধ্যে, প্রকাশ্য সমালোচনা চালু থাকলে প্রকাশ কারাত লোকসভা ভোটের পরেই সিপিএম কর্মীদের তীব্র সমালোচনায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হতেন। কিন্ত এই ধরনের পার্টি শৃঙ্খলা নামে একটি রত্নকে পুজো করে কিছু লোকের ক্ষমতা রক্ষা করা হচ্ছে। ঠিক এই কালচারই তৃনমূলে ঢুকছে।

যে সব 'বুদ্ধিজীবি' বাঁদর এবং বাঁদরামোর কারনে জনগন সিপিএম ছেড়ে তৃনমূলের দিকে ঝুঁকছে, সেই বাঁদরদের উৎপাত এবার তৃনমুলে। রাজা বদলায়, রাজার আলখাল্লা বদলায় না-রাজদন্ড ও বদলায় না। রাজকবি ও না। জনগণ শুধুই বোকার মতন অত্যাচার থেকে মুক্তি পেতে নতুন রাজার অপেক্ষায় থাকে।

Wednesday, June 2, 2010

পুরসভা নির্বাচনঃ পাটিগণিত এবং উপলদ্ধি

ভোট পাটিগণিতের বাইরেও রাজনীতির আসল দান উপলদ্ধির জগতে। তৃনমূল সুইপ করল না সিপিএমের সাথে পজিশন সোয়াপ করল ( আক্ষরিক এবং ব্যাবহারিক অর্থে) -তার বাইরেও বেশ কিছু চিন্তা আমাদের থেকেই যায়।

প্রথম প্রশ্ন -বামফ্রন্টের কি নৈতিক অধিকার আছে সরকার চালানোর? আনন্দবাজার লিখেছে নেই। সত্যিই জনগন এই সিপিএম নামক অচলায়তনের ওপর সম্পূর্ন বিশ্বাস হারিয়েছে। কিন্ত তার মানে কি সিপিএমের পদত্যাগ রাজ্যে রাজনীতির জন্যে মঙ্গল? জনগণ দ্বারা ধিকৃত একটি সরকারের কি উচিত ফাটা প্যান্ট পরে ঘসতে ঘসতে রাস্তা পার হওয়া ভবিষ্যতের লিখন যখন স্পষ্ট?

আমি মনে করি না সিপিএমের পদত্যাগ করা উচিত। কারন সিপিএম বলে ত কোন মানুষ নেই-এটি একটি ব্যাধির নাম। লেনিন আবিষ্কৃত পার্টিতন্ত্র। যা মানুষ, সংবিধান এবং রাজ্যের ওপরে পার্টিকে বসাতে চেয়েছে-সমস্ত মানুষের জীবনকে নিয়ন্ত্রন করতে চেয়েছে নিজেদের স্বার্থের জন্যে। রাজনীতির এই জঘন্যতম মেরুকরন এবং তার থেকে আহুত রাজনৈতিক হিংসা ভারত কেন পৃথিবীর অন্যকোথাও বিরল। এর জন্যে ১০০% দায়ী সিপিএম। লোকে যখন পুলিশের ওপর ভরসা পায় নি, নিজেরাই অস্ত্র হাতে বিরোধিতা করেছে। ইন্ধন জুগিয়েছে তৃণমূল-এবং সেটাই তাদের বর্তমানের ক্ষমতার উৎস। বর্তমানে তাদের মেরুকরণের ভাষা সিপিএমের থেকে কিছু মাত্র কম না। দু পার্টির ই কিছু পোষা বুদ্ধিজীবি এলশেসিয়ান আছে-প্রভুর জন্যে কেবল টিভিগুলোতে তাদের প্রচুর ঘেও ঘেও শোনা যায়।

বিবেকের কথাগুলো, জনগণের কথাগুলো, পরিবেশের কথা, আদিবাসিদের কথা বলার জন্যে আজ পশ্চিম বঙ্গে কেও নেই। কংগ্রেস এই সুযোগটা নিতে পারত-কিন্ত নেতা কোথায়? ভোটবান্ডিল গোনার বেশী বিদ্যা বা রাজনৈতিক দক্ষতা তাদের নেই।

তাহলে কে পৌঁছে দেবে নন্দীবাবুর কথা যিনি কৃষ্ণনগরে বিদ্যুতের অভাবে ছোট্ট প্লাস্টিক কারখানা তুলে দিচ্ছেন? কে খোঁজ রাখবে রোঘুদোকানির যার ব্যাবসা হাঁসফাঁস করছে চারিদিকে মলের উত্থানে? এত বড় পৌঢ় নির্বাচনে কাওকে কি বলতে শুনলাম কোলকাতায় জলের স্তর দ্রুত নেমে যাচ্ছে-ভয়ঙ্কর জলকষ্টের সামনে পড়বে কোলকাতা, আমাদের সমাধান নিয়ে ভাবতে হবে? বায়ু দুষনের জন্যে কোলকাতায় ৪% লোকের নানান ক্যান্সার হচ্ছে-আরো হবে-দূষনমুক্ত কোলকাতার জন্যে কোন পার্টির , কোন বুদ্ধিজীবির আন্দোলন দেখতে পেলেন এই পুরনির্বাচনে?

সবাই আমরা বনাম তোমরা নিয়ে ব্যাস্ত। এই "ক্লাবিং" টা বিবর্তন জনিত কারনে, মানুষের মজ্জাগত। নানান বিবর্তনীয় সমাজবিজ্ঞানের গবেষনায় তা প্রমাণিতও বটে-কিন্ত তৃণমূল বনাম সিপিএমের তীব্রমেরুকরণ কি আমরা চাইছি? না আমরা চাইছি আমাদের সমস্যাগুলোর দিকে পার্টিগুলো নজর দিক? সেই নেতা দুই পার্টিতে একজনও কি আছে?

ঠিক সেই কারনেই তৃণমুলের হাতে একছত্র ক্ষমতা থাকা উচিত না। ক্ষমতাই আবাহমানকাল থেকে নষ্টামির উৎস-সিপিএমও তার ব্যাতিক্রম না। নিরঙ্কুশ ক্ষমতা এবং তা ধরে রাখার চেষ্টাই পার্টিটাকে শেষ করেছে। হ্যাঁ কংগ্রেস এবং তৃণমূল একসাথে কাজ করলে সিপিএমের সিট অনেক কমত-কিন্ত গণতন্ত্রের জন্যে তা ভাল নাও হতে পারে।

মানুষের হাতে অধিক ক্ষমতা ভয়ংকর-বাঙালীর হাতে তা আরো ভয়ংকর। বামফ্রন্টের ৩৩ বছরের রাজত্বকাল, তারই সীলমোহর। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি আমরা চাই না।

Tuesday, June 1, 2010

এই কোলকাতায় মুসলমান আর হিন্দু কোলকাতা কি আলাদা?

কোলকাতার দু পয়সার বামপন্থী "ধর্মনিরেপেক্ষ" বুদ্ধিজীবিরা এখন কোথায় যারা কোলকাতার লিব্যারাল কালচার নিয়ে গর্ব করেন?

এই কোলকাতায় মুসলমান আর হিন্দু কোলকাতা কি আলাদা? নইলে কি ভাবে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকাদের ওপর বোরখা পড়ার ফতেয়া দেওয়া হয় এবং সেই ফতেয়া না মানার জন্যে বাংলার শিক্ষিকা শিরিন মিদ্যাকে অন্য ক্যাম্পাসে যেতে হয়? এবং এই রাজ্যে একটি নাকি বামপন্থী সরকার চলছে যারা এই ধরনের আরো ইসলামিক "বিশ্ববিদ্যালয়" এবং ৩০০ টি মাদ্রাসা খুলছে। এবং আমাদের সংখ্যালঘু মন্ত্রী আবুস সাত্তার এই ব্যাপারে মন্তব্য করতে চান নি-কারন করলে বামপন্থী অথবা ইসলাম-একটি কূলত খোয়াতেই হত। ভোটের আগে আর কে রাজনৈতিক রিস্ক নিতে চাই। বামপন্থা বা ইসলাম-সবারই ভোটব্যাঙ্ক আছে!

মৌলবাদের কোন ধর্ম হয় না। ইসলামিক মৌলবাদকে প্রশয় দিলে হিন্দু মৌলবাদ ও ফোঁস ফোঁস করবে। কারন হিন্দুত্ব বলে কোন আইডেন্টি হয় না-ইসলাম বিরোধিতার মধ্যে দিয়েই বিজেপি হিন্দুত্বের আইডেন্টি তৈরী করে যা এই দেশের জন্যে সর্বনাশা। আর এই সর্বনাশের মূল উৎস ? ইসলামিক মৌলবাদকে তথাকথিত প্রতিটি ধর্ম নিরেপেক্ষ পার্টির সস্নেহে দুধ কলা দিয়ে পালন।

মুসলমানদের তোষন করার জন্যে এর রাজ্যে ধর্ম নিরেপেক্ষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না খুলে ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা খোলার জন্য হুটোপুটি চলছে। আমি বড়াবর এর প্রতিবাদ করেছি-কারন হিন্দু মুসলিমকে আলাদা আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠালে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ বাড়বে- কমবে না। মুসলিম এলাকাগুলিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অবশ্যই দরকার-কিন্ত সেখানে কি দরকার আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে মেয়েদের বোরখা পড়ে আসার ফতেয়া দেওয়া হয়? খবর পড়ে মনে হচ্ছে, সেখানে সরকারি ট্যাক্সের টাকায় ইসলামিক মৌলবাদের চাষাবাষ ছাড়া আর বিশেষ কিছু হয় না।

খোদ কোলকাতায় ফতেয়া দেওয়া হচ্ছে-আর কি অদ্ভুত নীরবতা আমাদের "বামপন্থী বুদ্ধিজীবিদের"-যাদের জীবনের একটাই উদ্দেশ্য-হয় মমতা নইলে সিপিএমে উচ্ছিষ্ট প্রসাদভোগ।

মনে রাখতে হবে ধর্মীয় মৌলবাদের একটিই পরিচয়-সেটা হল মহিলাদের পর্দার পেছনে পাঠানো। মৌলবাদের ধর্ম নারীর অধিকার খর্ব করা-তার রং গেরুয়া না সবুজ সেটা দেখে লাভ নেই। মহিলাদের অধিকার খর্ব করার ব্যাপারে দুই ধর্মই সিদ্ধহস্ত।
কিন্ত একটা বাড়তে দিলে, আরেকটা বাড়বেই।

Saturday, May 29, 2010

বাংলাদেশে ফেসবুক নিষিদ্ধ! এই ধরনের মূর্খামী আর কতদিন চলবে

বাংলাদেশ একটি ইসলামিক দেশ-এই কথাটা লিখতে মোটেও আমার ভাল লাগে না। কারন এই দেশের লোকেদের যদ্দুর দেখেছি-কেওই খুব উগ্র মুসলমান না। তবুও ইসলামিক রাজনীতির চালে এই দেশটি ধর্ম নিরেপেক্ষ থেকে ইসলামিক হয় এবং বাকী ইসলামিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এর ইসলামিকরন বা আরবীকরন চলতে থাকে। পুরোটাই অবশ্যই শাসক শ্রেনীর স্বার্থে। কারন ধর্ম এবং ধর্মীয় অনুভূতিগুলিকে বাঁচিয়ে রাখলে শোষণ কার্যের সুবিধা হয়। গরীব এবং বঞ্চিতদের শ্রেণীদ্বন্দজনিত ক্ষোভকে ধর্মের আফিং দিয়ে আটকে রাখা যায়। নইলে চোদ্দশ বছরে পুরানো কতগুলো বই আর ইতিহাসের এক বিতর্কিত চরিত্র মহম্মদকে নিয়ে এত নাটক হয় কি করে? আদতে কোরান আর মহম্মদকে দিয়ে দেশ চলে না। দেশ চালাতে সেই বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিই লাগে। যে দেশ যত বেশী বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ব্যাবহার করতে পেরেছে, তারা তত সফল। এটাত একালে একজন বাচ্চাও জানে।সেখানে পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ যখন ফেসবুককে নিশিদ্ধ করে বুঝতে হবে, ইসলামিক রাষ্ট্রগুলির রাজনৈতিক ভিত খুব দুর্বল এবং মডারেট মুসলিম নামক হাঁসজারু মুসলিম শ্রেণীটি আসলে শোকেস-এই রাষ্ট্রগুলি পরিচালিত হয় গোডাউনের মালে।

ফেসবুককে আটকানো আর জোয়ারের জলকে আটকানোর চেষ্টা করা একই ব্যাপার। স্যোশাল নেটোয়ার্কিং একটা ইরিভার্সিবল মুভমেন্ট। জিমেইল, ইয়াহুও আস্তে আস্তে সোশ্যাল নেটোওয়ার্কিং এর দিকে যাচ্ছে। এবার কি তাহলে জিমেল, ইয়াহু মেইল বন্ধ হবে? যে ইসলাম বিরোধি পেজের জন্যে ফেসবুক নিশিদ্ধ হল, তার থেকে হাজারগুন বেশী ইসলাম বিরোধিতা চলে মুক্তমনা, সচলায়তন ব্লগ সাইটগুলোতে। বাংলাদেশের এই ব্লগ সাইটগুলো বাংলাভাষা সাহিত্য এবং জ্ঞান বিজ্ঞানে নতুন জোয়ার এনেছে। এবার কি এদের পালা? ইসলাম বিরোধিতার ধুয়োতুলে এই ধরনের নির্বোধ ছাগলামী কবে থামবে? এই সব রাষ্ট্রনেতাগণ কি বুঝতে পারছেন এই ধরনের বালখিল্য সিদ্ধান্তে গোটা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ইমেজটা কি হচ্ছে? পাকিস্তানের না হয় ইমেজের দায় নেই। সবাই জানে ওই দেশটা গাধার ঘারে গেছে। কিন্ত বাংলাদেশের এই নতুন প্রগতিশীল সরকার যে তালিবানি সিদ্ধান্ত নিল-তাতে গোটা বিশ্বের কাছে এটাই প্রমাণিত হল বাংলাদেশ একটি মৌলবাদি রাষ্ট্র। এখন ত দেখছি মডারেট মুসলিম বলে আসলে সত্যিই কিছু নেই।

ফেসবুক আটকানোতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি না হলেও, ইমেজের ক্ষতি হবে সাংঘাতিক। বাংলাদেশ যে মড়ারেট নয় একটা মোল্লা রাষ্ট্র সেটাই গোটা বিশ্ব জানবে। বাস্তবেও কিছু ক্ষতি অবশ্যই আছে। ফেসবুক বাংলাসাহিত্যের সব থেকে বেশী ফার্টাইল গ্রাউন্ড হয়ে উঠেছিল। আমার নিজের ফেসবুক ফ্রেইন্ড প্রফাইলে আছে ৫০০ র বেশী বাংলাদেশী। তারা কিছু লিখলে, সব সময় আমাকে ট্যাগ করেন। বস্তুত ফেসবুকের মাধ্যমে দুই বাংলার সাহিত্য আদানপ্রদান বেশ জমে উঠেছিল। দুই বাংলা এক হয়ে উঠছিল। কারন ভারতীয় বাঙালীদের আরেকটি জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট অর্কুটে বাংলাদেশী খুব বেশী নেই। ফেসবুকই ছিল একমাত্র জায়গা যেখানে দুই দেশের বাঙালীরা মিলিত্ হওয়ার সুযোগ পাচ্ছিলেন। আমরা এবার রবীন্দ্রজয়ন্তী করলাম ফেসবুকের মাধ্যমে-সেখানেও ২৩০০ জন গেস্টের মধ্যে প্রায় ৭০০ জন ছিল বাংলাদেশ থেকে। কুষ্টিয়া সহ বাংলাদেশের নানান প্রান্ত থেকে আমি ইমেল পেয়েছি। ফেসবুক দুই বাংলার মধ্যে গড়ে ওঠা কাঁটাতারের বেড়া ভেঙে ফেলছিল। আমাদের সাহিত্য, গান এবং নাটকের গ্রুপেও প্রায় ৩০% বাংলাদেশী যা্রা নানান বাংলাদেশী ইপত্রিকা, গান এবং নাটকের সাথে ভারতীয় বাঙালীদের পরিচয় করাচ্ছিলেন যারা এত দিন বাংলাদেশ এবং তার সাহিত্য নিয়ে কিছুই জানতেন না।এদের ভারতীয় বাঙালী বলাই ঠিক হবে, কারন আমি ডেমোগ্রাফি নিয়ে দেখেছি দিল্লী, মুম্বাই থেকে প্রায় কোলকাতার সমান বাঙালী এই গ্রুপ গুলোতে আছে। আমি আশান্বিত ছিলাম, এই ভাবে আস্তে আস্তে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ বাংলা সংস্কৃতি ভারতীয় বাঙালীদের কাছে পৌঁছে যাবে। ইসলাম নামে এক অচলায়তন যা বাঙালী জাতিকে বিভক্ত করেছিল, তা আবার বাঙালীর ঐক্যের পথে কাঁটা হয়ে রইল।

আমার সত্যিই ক্ষোভ জানানোর ভাষা নেই। এই ধরনের অরিণত বালক বালিকাকূল যদি কোন দেশের রাষ্ট্রনায়ক হন, সেই দেশকে সত্যই আল্লা ছাড়া কেও বাঁচাতে পারবে না।

Thursday, May 27, 2010

মাওবাদি জঞ্জাল কবে পরিষ্কার হইবে?

আবার হইল।

এবার মাওবাদিরা বিষ্ফোরন ঘটালো হাওড়া-কুড়লা এক্সপ্রেসে। শতাধিক নিহত হওয়ার আশঙ্কা।

আমি প্রথম থেকেই বলে আসছি, এটা গৃহযুদ্ধ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও আমদের মানতে হবে আমরাই এই যুদ্ধের জনক। আদিবাসিদের প্রতি বঞ্চনা, তাদের হাতের রাইফেলের নল হয়ে বেড়চ্ছে-এই কথাগুলি যতটা সত্য, ততটাই সত্য
আদিবাসিদের ভুল পথে পরিচালনা করা হচ্ছে। কমিনিউস্ট সোভিয়েত ইউনিয়ান এবং চীনে আদিবাসীদের ওপর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসে তুলনাহীন। সুতরাং এই বঞ্চনার উত্তর ছিল উন্নততর গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনে-কমিনিউজমের মতন হঠকারি মানুষ খুনের তত্ত্বে না।

কিন্ত অবস্থা এখন যা দাঁড়িয়েছে, কড়া হাতে মাওবাদি এবং সিভিল সমাজে লুকিয়ে থাকা তাদের সমর্থকদের খুঁজে খুঁজে বাড় করতেই হবে। তার মানে অবশ্যই এই নয় যে, যে সব ভ্রান্ত তরুণ তরুনীরা কমিনিউস্ট স্বর্গের রূপকথায় ভুলে মাওবাদিদের সমর্থক হয়েছে তাদের জেলে পুড়তে হবে। মোটেও তা না-কিন্ত তাদের চিহ্নিত করা দরকার সাপ্লাই লাইন কেটে দেওয়ার জন্যে। গোটা দেশে মাওবাদিদের বিরুদ্ধে জনগণের বিক্ষোভকে কাজে লাগাতে না পারলে এই গৃহযুদ্ধ ইস্রায়েল থেকে সিকিউরিটি ইকুইপমেন্ট দিয়ে জেতা যাবে না। ভারতীয় জনগণের মনে গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সঙ্গত কারনেই ক্ষোভ আছে-এবং সেটাই মাওবাদিদের সেরা অস্ত্র। সুতরাং আদিবাসি এলাকাগুলোতে, খনিমালিকদের বিরুদ্ধে মানুষের অধিকার ফেরানোর লড়াইটাই আসল গৃহযুদ্ধ।

কমিনিউজমের ইতিহাসে চারিদিকে শুধু রক্ত। কারন এই আদর্শবাদ বিশ্বাস করে মানুষের থেকে সমাজ এবং পার্টি বড়! তাই মানুষ তাদের এক্সপেরিমেন্টের গিনিপিগ। মাওবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এ কমিনিউজম নামক দৈত্যটার সাথে মানুষের সম্যক পরিচয় করাতে হবে-নইলে মাওবাদ, লেনিনবাদ ইত্যাদি মানুষ খুনকরা মতবাদগুলির পাঁকে পড়ে আরো বেশী সংখ্যক তরুন মাওবাদি হবে। তাত্বিক সাপ্লাইলাইন না কাটলে, মাওবাদ ধ্বংশ হবে না।

Monday, March 8, 2010

ডেটাবাজার মিডিয়ার সৌজন্যে নতুন বাংলা সিনেমা প্রথম দিনই মুক্তি পাচ্ছে আমেরিকাতে

বাঙালী সংস্কৃতি ছাড়া বাঁচতে পারে না। সেই জন্যে এই উত্তর আমেরিকার প্রবাসেও ৪০টি বাংলা নাটকের দল! ততোধিক দুর্গাপূজা। ঢেঁকির স্বর্গে গিয়ে ধান ভাঙা। কিন্ত নতুন রিলিজ হওয়া বাংলা সিনেমা আমেরিকাতে পাওয়া যেত না। তিন চার মাস বাদে ডিভিডির নকল কপি আমেরিকার দেশী মুদির দোকানগুলিতে আসত-যার অধিকাংশই পাইরেটেড ডিভিডি। অর্ধেক চালানোর পর আটকে যেত। সেই দিনগুলি আজ ইতিহাস হতে চলেছে।

ডেটাবাজার মিডিয়ার সি ই ও অনি শীল নতুন রিলিজ হওয়া বাংলা সিনেমাকে আমেরিকাতে আনছেন রিলিজের একদম প্রথম দিন থেকে। এবার থেকে প্রতিটা বাংলা নিউ রিলিজ নেটফ্লিক্স, আই টিউন, ব্লক ব্লাস্টারে রিলিজের একদম প্রথম দিন থেকেই পাওয়া যাবে (press release)। প্রথম যে সিনেমাটি উত্তর আমেরিকাতে পাওয়া যাচ্ছে-সেটি হচ্ছে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, অনন্যা ও কৌশিক অভিনীত সুমন ঘোষ পরিচালিত সিনেমা দ্বন্দ্ব (ট্রেলার দেখুন) । কলকাতার সিনেমা হল গুলিতে ১৬ তারিখেই রিলিজ করবে দ্বন্দ্ব (ওয়েবসাইট)। আর ওই দিনেই ডেটাবাজারের সৌজন্যে দ্বন্দ্ব পৌছে যাবে বিশ্বের কোনায় কোনায়।


Sunday, January 17, 2010

ভূমি সংস্কার ছাড়া জ্যোতি বাবুর ঝুলিতে সাফল্য বলতে আর কি আছে?

ভূমি সংস্কার ছাড়া জ্যোতি বাবুর ঝুলিতে সাফল্য বলতে আর কি আছে?
গ্রামের শ্রমিকদের রোজ পশ্চিম বঙ্গে সব থেকে কম। শিল্প উনার পোষ্যপুত্র সিটুর অত্যাচারে সুরসুর করে পশ্চিমবঙ্গ ছেড়েছে। ক্ষুদ্র শিপ্লের জন্যে বিদ্যুতের জোগান টুকুও ঠিক ঠাক দিতে পারেন নি। গ্রামে জমিদারদের বদলে পার্টির নেতারা শোষকের স্থান নিয়েছে। সরকারি অফিসগুলোকে কোর্ডিনেশন কমিটির অফিস উনিই বানিয়েছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষকতা এবং উপাচার্য্য হওয়ার একমাত্র কোয়ালিফিকেশন হচ্ছে লাল রঙের গেঞ্জী এবং জাঙ্গিয়া পড়ে ঘুরে বেড়ানো। মধ্যম মেধায় ছেয়ে গেছে পশ্চিম বঙ্গের শিক্ষায়াতনগুলি। বাংলা সিনেমা প্রায় উঠে গেছে। পার্ট গেঁষা নাট্যকার না হলে এই রাজ্যে টিকে থাকা মুশকিল।
একটা সেমি-ফ্যাসিস্ট স্বৈরতন্ত্রের তিনি জনক এবং বিধাতা। হিটলার এবং স্টালিনের ঝুলিতে তাও কিছু সাফল্য ছিল। কিন্ত এমন একটা মধ্যম মেধার চূড়ান্ত ব্যার্থ মুখ্যমন্ত্রী যিনি দ্বায়িত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের ভবিষ্যত এবং বর্তমানকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করেছেন-তাকে নিয়ে নাচানাচি দেখে রাজ্যবাসী হিসাবে আমি লজ্জিত। স্তম্ভিত।

না। উনি চূড়ান্ত ব্যার্থ একজন নেতা হিসাবেই ইতিহাসে জায়গা করে নেবেন। যারা একটা জাতি বা সভ্যতাকে ধ্বংশের পথে নিয়ে যায়-ইতিহাসের তাদেরও জায়গা থাকে।

Thursday, January 14, 2010

হরিপুরে বিদ্যুত কেন্দ্রের ব্যাপারে তৃনমূল সদার্থক ভুমিকা নিক।

হরিপুরে বিদ্যুত কেন্দ্রের ব্যাপারে তৃনমূল সদার্থক ভুমিকা নিক


টাটা তথা শিল্প খেদানোর পর এই রাজ্যকে ডোবানোর আরেকটা নোংরা খেলা শুরু হয়েছে। সেটা হচ্ছে হরিপুর।

পরমানু বিদ্যুত ছারা এই মুহুর্তে তাপবিদ্যুতের আর কোন বিকল্প নেই। সোলার বা উইন্ড রিয়ালেবল না। যদ্দিন না হাইড্রোজেন চুল্লী না আসে, ইউরেনিয়াম চুল্লীতেই চলবে গোটা পৃথিবী। আর দেখে শুনে মনে হচ্ছে বাম বাঙালী মনে করে ঢপে চপের ওপর চলে পৃথিবী।

বিদ্যুত না হলে পশ্চিম বঙ্গের শিল্পায়ন সম্ভব না। কিছুই সম্ভব না প্রাক্টিক্যালি।

এই ব্যাপারে বুদ্ধ সদর্থক। কিন্ত মমতা রাজনীতি করে হরিপুর পন্ড করতে চাইছেন। এই ধরনের নোংরা রাজনীতি করে উনি পশ্চিম বঙ্গকে শিল্প শ্বশান বানিয়েছেন। বেকারদের ভাত খেয়েছেন। এবার উনি ছোট ছোট শিল্প গুলোকে বিদ্যুত না দিয়ে মারবেন। এই সর্বনাশা বামধারা পশ্চিম বঙ্গে বন্ধ হৌক।

পরিবর্তন হোক-সমগ্র বঙ্গই আজ তা চাইছে। কিন্ত রাজ্যের স্বার্থকে ধ্বংশ করে যেভাবে তৃণমূলের সিপিএমকরন হচ্ছে, তাতে একটা সিপি এম পার্টিকে সরিয়ে আরেকটা আসবে বলেই মনে হচ্ছে।

মমতা ব্যানার্জিকে রাজ্য রাজনীতির উর্ধে উঠে, এই রাজ্যের বেকার ব্যাবসায়ীদের কথা ভাবতে হবে আগে। উনি কমিনিউস্টদের অত্যাচার থেকে রাজ্যবাসীকে রক্ষা করেছেন-আমরা কৃতজ্ঞ। কিন্ত এই ভাবে রাজ্যের রুজি রোজগারে উনি থাবা মারতে পারেন না।