কলম পত্রিকার রহস্য আস্তে আস্তে পরিস্কার হচ্ছে। একটা ভাল দিক হচ্ছে, এ্তে মুকুল এবং মমতার অপরাধ সামনে আসছে, ইমরান
যে নেহাতই বোরে সেটা পরিস্কার । পশ্চিম বঙ্গে ভোটে জেতার জন্য সংখ্যালঘু ভোট দরকার ছিল মমতার। সেটা করার প্রকৃষ্ট
উপায় মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটা সংবাদপত্র খোলা। এতেব দেবে টাকা গৌরী সেন। আসলে মমতার যে লেভেলে বুদ্ধি, উনি
একবারের জন্যও বোধ হয় ভাবেন নি সুদীপ্ত সেনের ব্যবসাটা বৈধ না । ফলে গৌরীসেনের টাকায় ফেঁসে যাবেন এটা ভাবেন নি।
বরং আজকে আনন্দবাজারের রিপোর্টের পর যেটা পরিস্কার, ইমরান নেহাতই একজন মামুলি মুসলিম মৌলবাদি। মুসলমান মানসে
ছাপ ফেলারা জন্য একটা সাপ্তাহিক চালাত যেখানে কাওকে মাইনেও দিতে পারত না । এটা সম্ভবত মুকুলের মাথায় আসে ইমরানের
জোষ আর সুদীপ্ত সেনের টাকাকে কাজে লাগিয়ে, মুসলিম ভোট টানা সম্ভব। মুকুলের মাস্টার স্ট্রোক। মুসলিম ভোট সত্যই তৃণমূলে
এসেছে তবে ঐ সতেরো লাখ লোকের পকেট ফাঁকা করে। তবে কলম পত্রিকা চালাতে যদি ১৫-১৬ কোটী টাকা দিয়ে থাকে সুদীপ্ত
সেন খুব বেশী টাকা জামাতিদের কাছে যায় নি। কারন প্রিন্টের খরচ অনেক বেশী। ব্যপার স্যাপার যা দাঁড়াচ্ছে, তাতে মমতাকে
সিবি আই জেলে পাঠাতে না পারলে, সিবিআই তুলে দেওয়া উচিত। তদন্তের নামে গত এক বছরে প্রমান লোপাট করাটাও ক্রিমিনাল
অফেন্স ভারতীয় দন্ডবিধিতে। প্রমান লোপাটের সাথে যুক্ত পুলিশ অফিসাররাও শাস্তি পাক। বেসিক্যালি মুকুলের ক্রিমিন্যাল
অতীতত কারুর অজানা না । আমার ধারনা মুকুলের সংস্পর্ষে এসেই দিদি খুব সম্ভবত কিছু না বুঝেই এক বৃহত্তর অপরাধের সাথে
অজান্তে জড়িয়েছেন। কিন্ত অপরাধ ত অপরাধই । আম্মার মতন দিদিকেও জেলে যেতেই হবে। ক্ষমতা দখলের লোভে, একদা এক সৎ
রাজনীতিবিদ, ভারতের ইতিহাসের এক কুখ্যাত অপরাধে জড়িয়ে গেলেন।
যে নেহাতই বোরে সেটা পরিস্কার । পশ্চিম বঙ্গে ভোটে জেতার জন্য সংখ্যালঘু ভোট দরকার ছিল মমতার। সেটা করার প্রকৃষ্ট
উপায় মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটা সংবাদপত্র খোলা। এতেব দেবে টাকা গৌরী সেন। আসলে মমতার যে লেভেলে বুদ্ধি, উনি
একবারের জন্যও বোধ হয় ভাবেন নি সুদীপ্ত সেনের ব্যবসাটা বৈধ না । ফলে গৌরীসেনের টাকায় ফেঁসে যাবেন এটা ভাবেন নি।
বরং আজকে আনন্দবাজারের রিপোর্টের পর যেটা পরিস্কার, ইমরান নেহাতই একজন মামুলি মুসলিম মৌলবাদি। মুসলমান মানসে
ছাপ ফেলারা জন্য একটা সাপ্তাহিক চালাত যেখানে কাওকে মাইনেও দিতে পারত না । এটা সম্ভবত মুকুলের মাথায় আসে ইমরানের
জোষ আর সুদীপ্ত সেনের টাকাকে কাজে লাগিয়ে, মুসলিম ভোট টানা সম্ভব। মুকুলের মাস্টার স্ট্রোক। মুসলিম ভোট সত্যই তৃণমূলে
এসেছে তবে ঐ সতেরো লাখ লোকের পকেট ফাঁকা করে। তবে কলম পত্রিকা চালাতে যদি ১৫-১৬ কোটী টাকা দিয়ে থাকে সুদীপ্ত
সেন খুব বেশী টাকা জামাতিদের কাছে যায় নি। কারন প্রিন্টের খরচ অনেক বেশী। ব্যপার স্যাপার যা দাঁড়াচ্ছে, তাতে মমতাকে
সিবি আই জেলে পাঠাতে না পারলে, সিবিআই তুলে দেওয়া উচিত। তদন্তের নামে গত এক বছরে প্রমান লোপাট করাটাও ক্রিমিনাল
অফেন্স ভারতীয় দন্ডবিধিতে। প্রমান লোপাটের সাথে যুক্ত পুলিশ অফিসাররাও শাস্তি পাক। বেসিক্যালি মুকুলের ক্রিমিন্যাল
অতীতত কারুর অজানা না । আমার ধারনা মুকুলের সংস্পর্ষে এসেই দিদি খুব সম্ভবত কিছু না বুঝেই এক বৃহত্তর অপরাধের সাথে
অজান্তে জড়িয়েছেন। কিন্ত অপরাধ ত অপরাধই । আম্মার মতন দিদিকেও জেলে যেতেই হবে। ক্ষমতা দখলের লোভে, একদা এক সৎ
রাজনীতিবিদ, ভারতের ইতিহাসের এক কুখ্যাত অপরাধে জড়িয়ে গেলেন।
No comments:
Post a Comment